Search This Blog

Wednesday, August 3, 2022

Photo from GOLAM RABBANI

*(সাফল্য কথা)* 
জেলা  আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের সহযোগিতার  ফলে ফরিদা পারভীন সুখী জীবন যাপন  করছে 
 ---------------------
 হরিরামপুর থানার  নাহিট গ্রামের হাবিবার শেখ এর মেয়ে ফরিদা পারভীনের সঙ্গে   দুই  বছর আগে গঙ্গারামপুর থানার  মথুরাপুর গ্রামের হবিবর মিয়ার  ছেলে রফিকুল  আলমের  সহিত বিবাহ  হয়। 
     এক বছর সংসারজীবন  ভালোভাবে  চলে এসেছে। 
   এক বছর পার হওয়ার  পর স্বামী  স্ত্রীর  মধ্যে  টুকটাক  ঝামেলা  ও মনমালিন্ন শুরু  হয়। ধিরে  ধিরে তা চরমে  পৌছায়  এপ্রিল  2022 এ  ।
   স্বামী  স্ত্রীর  ঝামেলায়  ফলে ফরিদা পারভীন  হরিরামপুরে বাবার বাড়িতে  চলে যায়। 
    প্রথম  বার স্থানীয়দের  সহযোগিতায় বসলেও মিটমাট না হয়ে আরও  তিক্ততা  বেড়ে যায় । 
     পরে আবার আমার একান্ত চেষ্টায় ও প্রশাসনের সহযোগিতায়, আলোচনার  ফলে উভয় পক্ষ নিজেদের  ভূল বোঝা বুঝি নিজেরাই আলোচনান্তে মিটিয়ে  নেয় গত জুন 2022,
    আলোচনায় বসা ও আলোচনায়  বসতে দুই  পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ  করা এবং  মিটিয়ে  নেওয়ার পরামর্শ  প্রথম  থেকে দক্ষিণ  দিনাজপুর  - জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষ  থেকে দেওয়া  হয়েছিল এবং  পরবর্তীতে  যোগাযোগ  রাখা হয়, যাহাতে মিলে মিশে সংসার  করতে পারে। 
   ভূল বোঝা বুঝি মেটানোর পর স্বামী  স্ত্রীকে  কে ডি এল এস এ অফিসে  যাওয়ার  পরামর্শ  দেই।
   আজ 03- 08 -2022 তারিখে বাড়ি বাড়ি  জেলা  আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের পরিষেবাগুলো জানানোর  প্রচারে গিয়ে   খোঁজ নিয়ে জানতে  পারলাম  ফরিদা পারভীন  স্বামী  সংসার নিয়ে  ভালোভাবে  দিনযাপন করে চলেছেন এবং ভালো আছেন। 
ফরিদা পারভীন  সহ শশুর বাড়ির  লোকজন  প্রচণ্ড  খুশি  এবং  জেলা  আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষ  কে ধন্যবাদ  জানালেন। 
  ভূল বোঝা বুঝি দুর করে ফরিদা পারভীন ও তার স্বামী কে সংসারজীবনে ফিরে  আনার  সহযোগিতা কারি হিসাবে একান্ত প্রচেষ্টা ও সেই প্রচেষ্টায় সাফল্য লাভ কারি 
       গোলাম  রাব্বানী 
            ( পি এল ভি ) 
 জেলা  আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষ, 
 দক্ষিণ  দিনাজপুর।
জেলা  আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষ,
 দক্ষিণ  দিনাজপুরের অংশ হতে পেরে আমি গর্বিত ও অভিভূত।